দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলার নিজপাড়া ইউনিয়নে বলরামপুর গ্রামের বাসিন্দা প্রবাসী বাংলাদেশী এক মহিলা কে ২২ ডিসেম্বর’২০ দুপুরে খালেক চেয়ারম্যানের ইট ভাটার অদূরে পশ্চিমে জনৈক আব্দুর রশিদের শয়ন ঘরের ঘাটে বিছানায় ঐ মহিলাকে বাড়ীর লোক জনের অনুপস্থিতিতে একা পেয়ে ইচ্ছার বিরুদ্ধে খালেক সরকার জোর পুর্বক ধর্ষন করে।
ধর্ষনের ঘটনাটি কৌশলে ঐ মহিলা নিজেই ভিডিও ধারন করে।
বিয়ে করার প্রলোভন দিয়ে বেশ কয়েক বছর ধরে ধর্ষক ঐ ধর্ষিতার সাথে ভালবাসার চলনা করে চুটিয়ে প্রেম ভালবাসা ইমো, হটস্ অ্যাপ ও ভিডিও সেক্স করার প্রমান পাওয়া যায়।
প্রবাসে থাকা অবস্থায় মহিলার সাথে ভিডিও সেক্স করার অনেক প্রমান রয়েছে।
ইতোপূর্বে অনেক বার ধর্ষিতাকে ধর্ষন করার কথা স্বীকার করে ধর্ষিতা ওয়াজেদ মুন্সির কন্যা প্রবাসী মর্জিনা।
সম্প্রতি ১০ ডিসেম্বর’২০২০ ভিকটিম দেশে ফিরলে তার সাথে চেয়ারম্যান বিভিন্ন বাড়িতে বেড়ানোর অজুহাতে নিয়ে গিয়ে জোর করে দৈহিক মেলামেশা করে।
বাদীর এজাহারে উল্লেখিত দিনক্ষনে চেয়ারম্যান এমএ খালেক সরকার তাকে তার বিক্সস ফিল্ডের পশ্চিম দিকে রশিদের বাড়ির শয়ন ঘরে ঢুকিয়ে ঘাটের বিছানায় ফেলে জোরপুর্বক ধর্ষন করে।
ধর্ষন ঘটনার জরালো প্রতিবাদ করলে সে ধর্ষিতাকে হত্যার হুমকি দেয় বলেও তার অভিযোগ।
এ ব্যাপারে ভিকটিম নিজে বাদী হয়ে অভিযোগ দিলে ২৩ ডিসেম্বর’২০ বীরগঞ্জ থানায় ধর্ষণের অপরাধে খালেক চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ১৬ নম্বর নামলা রুজু হয়।
বীরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আব্দুল মতিন প্রধান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন অভিযুক্তকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
ধর্ষক খালেক সরকার পলাতক রয়েছে।